মধুর সুরে নাতে রাসূল সাঃ। Nuria Darbar sharif.
কেউ মেনে চলুক আর না চালুক ,,, তবে সত্যটা সবার জেনে রাখা উচিত।।
অন্ধকার কবরের কথা ভাবলে
খুব বড় কষ্ট হয় ভয় লাগে🥲
সাপ বিচ্ছু কামড়ায় খাবে 😭
আল্লাহ আপনি না মাফ করলে আমাদের কে মাফ করবে। আল্লাহ আপনি তো ক্ষমাকারী এবং ক্ষমা চাওয়া কারীকে পছন্দ করো।
তাই আমাদের সবাইকে মাফ করে দিও, আমীন।
20
views
পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধ্বনি ! একবার শুনলে বার বার শুনতে মন চায় । মধুর সুরে আজান ।
★ প্রায় সমস্ত আরবী লুগাত বা অভিধানগ্রন্থে- حُقْنَةٌ - اَلْـحُقْنَةُ - مِـحْقَنَةٌ- اِحْتِقَانٌ ইত্যাদি শব্দের উল্লেখ রয়েছে। যার সরাসরি অর্থ ইনজেকশন, সিরিঞ্জ ইত্যাদি। আর সেই حُقْنَةٌ (হুক্বনাতুন) থেকে اِحْتَقَنَ (ইহ্তাক্বানা) শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ ‘আল ক্বামূসুল জাদীদ’ (আরবী-উর্দূ) লুগাত বা অভিধানগ্রন্থের বর্ণনা উল্লেখ করা হলোঃ
حُقْنَةٌ -‘হুক্বনাতুন’ অর্থ- ইনজেকশন, সিরিঞ্জ।
اِحْتِقَانٌ বাবে اِفْتِعَالٌ এর মাছদার বা ক্রিয়ামূল। অর্থ ইনজেকশন নেয়া। আর উক্ত বাব থেকে اِحْتَقَنَ শব্দটি এসেছে। এর অর্থ হলো, সে ইনজেকশ নিল।
আধুনিক আরবী-বাংলা অভিধানগ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে, اِحْتِقَانٌ অর্থ- ইনজেকশন। এবং সরাসরি اِحْتَقَنَ (ইহ্তাক্বানা) “ইনজেকশন নেয়া” শব্দটিরও উল্লেখ রয়েছে। এমনিভাবে প্রায় সমস্ত লুগাত বা অভিধানগ্রন্থে “ইনজেকশন” শব্দের উল্লেখ রয়েছে।
আর ফিক্বাহর বিশ্বখ্যাত ও সুপ্রসিদ্ধ কিতাব ‘মাবসূত’ কিতাবে হযরত ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মত উল্লেখ রয়েছে যে,
وَاَبُوْ حَنِيْفَةَ رَحِمَهُ اللهُ تَعَالٰى يَقُوْلُ اَلْـمُفْسِدُ لِلصَّوْمِ وُصُوْلُ الْـمُفْطِرِ اِلٰى بَاطِنِهٖ فَالْعِبْرَةُ لِلْوَاصِلِ لَا لِلْمَسْلَكِ.
অর্থ : “হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, রোযা ভঙ্গের কারণ হলো, রোযা ভঙ্গকারী কোন কিছু ভিতরে প্রবেশ করা। সুতরাং পৌঁছাটাই গ্রহণযোগ্য। মূল রাস্তা নয়।”
একইভাবে ফিক্বাহর বিশ্বখ্যাত ও সুপ্রসিদ্ধ কিতাব ‘ফতহুল ক্বাদীর’ কিতাবে উল্লেখ রয়েছে,
وَاَبُوْ حَنِيْفَةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يُعْتَبَرُ الْوُصُوْلُ
অর্থ : “হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট পৌঁছাটাই গ্রহণযোগ্য।”
আর চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, ইনজেকশন দ্বারা প্রয়োগকৃত ঔষধ পাকস্থলী ও মগজে অবশ্যই পৌঁছে থাকে।
এর স্বপক্ষে ফিক্বাহ্ ও ফতওয়ার নির্ভরযোগ্য কিতাবসমূহের অসংখ্য দলীল বিদ্যমান রয়েছে। যেমন- “হিদায়া মা’য়াদ দিরায়া” কিতাবের ১ম খন্ডের ২২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
وَمَنْ اِحْتَقَنَ ..... اَفْطَرَ لِقَوْلِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلْفَطْرُ مِـمَّا دَخَلَ.
অর্থ : “এবং যদি কোন ব্যক্তি ইন্জেকশন নেয় ... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে। কারণ মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কিছু ভিতরে প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে।”
“বাহরুর রায়িক” কিতাবের ২য় খন্ডের ২৭৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
وَاِذَ اِحْتَقَنَ ..... اَفْطَرَ لِقَوْلِهٖ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَلْفَطْرُ مِـمَّا دَخَلَ وَلَيْسَ مِـمَّا خَرَجَ.
অর্থ : “যদি কোন ব্যক্তি ইন্জেকশন নেয় ... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে। কারণ মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কিছু ভিতরে প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে এবং বের হলে রোযা ভঙ্গ হবে না।”
“ফতওয়ায়ে আলমগীরী” কিতাবের ১ম খন্ডের ২০৪ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
وَمَنْ اِحْتَقَنَ ..... اَفْطَرَ
অর্থ : “এবং যদি কোন ব্যক্তি ইন্জেকশন নেয় ... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে।”
অনুরূপ “ফতওয়ায়ে শামীতে” ও উল্লেখ আছে।
অতএব, উপরোক্ত দলীলভিত্তিক আলোচনা থেকে প্রমাণিত হলো যে, ইন্জেকশন নিলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হবে।
6
views
কান্নার মর্যাদা কত ? নূরিয়া দরবার শরীফ দিনাজপুর।..ওয়াজ শরীফ ।
★ প্রায় সমস্ত আরবী লুগাত বা অভিধানগ্রন্থে- حُقْنَةٌ - اَلْـحُقْنَةُ - مِـحْقَنَةٌ- اِحْتِقَانٌ ইত্যাদি শব্দের উল্লেখ রয়েছে। যার সরাসরি অর্থ ইনজেকশন, সিরিঞ্জ ইত্যাদি। আর সেই حُقْنَةٌ (হুক্বনাতুন) থেকে اِحْتَقَنَ (ইহ্তাক্বানা) শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ ‘আল ক্বামূসুল জাদীদ’ (আরবী-উর্দূ) লুগাত বা অভিধানগ্রন্থের বর্ণনা উল্লেখ করা হলোঃ
حُقْنَةٌ -‘হুক্বনাতুন’ অর্থ- ইনজেকশন, সিরিঞ্জ।
اِحْتِقَانٌ বাবে اِفْتِعَالٌ এর মাছদার বা ক্রিয়ামূল। অর্থ ইনজেকশন নেয়া। আর উক্ত বাব থেকে اِحْتَقَنَ শব্দটি এসেছে। এর অর্থ হলো, সে ইনজেকশ নিল।
আধুনিক আরবী-বাংলা অভিধানগ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে, اِحْتِقَانٌ অর্থ- ইনজেকশন। এবং সরাসরি اِحْتَقَنَ (ইহ্তাক্বানা) “ইনজেকশন নেয়া” শব্দটিরও উল্লেখ রয়েছে। এমনিভাবে প্রায় সমস্ত লুগাত বা অভিধানগ্রন্থে “ইনজেকশন” শব্দের উল্লেখ রয়েছে।
আর ফিক্বাহর বিশ্বখ্যাত ও সুপ্রসিদ্ধ কিতাব ‘মাবসূত’ কিতাবে হযরত ইমামে আ’যম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মত উল্লেখ রয়েছে যে,
وَاَبُوْ حَنِيْفَةَ رَحِمَهُ اللهُ تَعَالٰى يَقُوْلُ اَلْـمُفْسِدُ لِلصَّوْمِ وُصُوْلُ الْـمُفْطِرِ اِلٰى بَاطِنِهٖ فَالْعِبْرَةُ لِلْوَاصِلِ لَا لِلْمَسْلَكِ.
অর্থ : “হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, রোযা ভঙ্গের কারণ হলো, রোযা ভঙ্গকারী কোন কিছু ভিতরে প্রবেশ করা। সুতরাং পৌঁছাটাই গ্রহণযোগ্য। মূল রাস্তা নয়।”
একইভাবে ফিক্বাহর বিশ্বখ্যাত ও সুপ্রসিদ্ধ কিতাব ‘ফতহুল ক্বাদীর’ কিতাবে উল্লেখ রয়েছে,
وَاَبُوْ حَنِيْفَةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يُعْتَبَرُ الْوُصُوْلُ
অর্থ : “হযরত ইমাম আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট পৌঁছাটাই গ্রহণযোগ্য।”
আর চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, ইনজেকশন দ্বারা প্রয়োগকৃত ঔষধ পাকস্থলী ও মগজে অবশ্যই পৌঁছে থাকে।
এর স্বপক্ষে ফিক্বাহ্ ও ফতওয়ার নির্ভরযোগ্য কিতাবসমূহের অসংখ্য দলীল বিদ্যমান রয়েছে। যেমন- “হিদায়া মা’য়াদ দিরায়া” কিতাবের ১ম খন্ডের ২২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
وَمَنْ اِحْتَقَنَ ..... اَفْطَرَ لِقَوْلِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَلْفَطْرُ مِـمَّا دَخَلَ.
অর্থ : “এবং যদি কোন ব্যক্তি ইন্জেকশন নেয় ... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে। কারণ মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কিছু ভিতরে প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে।”
“বাহরুর রায়িক” কিতাবের ২য় খন্ডের ২৭৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
وَاِذَ اِحْتَقَنَ ..... اَفْطَرَ لِقَوْلِهٖ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَلْفَطْرُ مِـمَّا دَخَلَ وَلَيْسَ مِـمَّا خَرَجَ.
অর্থ : “যদি কোন ব্যক্তি ইন্জেকশন নেয় ... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে। কারণ মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কিছু ভিতরে প্রবেশ করলে রোযা ভঙ্গ হবে এবং বের হলে রোযা ভঙ্গ হবে না।”
“ফতওয়ায়ে আলমগীরী” কিতাবের ১ম খন্ডের ২০৪ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
وَمَنْ اِحْتَقَنَ ..... اَفْطَرَ
অর্থ : “এবং যদি কোন ব্যক্তি ইন্জেকশন নেয় ... তাহলে রোযা ভঙ্গ হবে।”
অনুরূপ “ফতওয়ায়ে শামীতে” ও উল্লেখ আছে।
অতএব, উপরোক্ত দলীলভিত্তিক আলোচনা থেকে প্রমাণিত হলো যে, ইন্জেকশন নিলে অবশ্যই রোযা ভঙ্গ হবে।
ফেছবুক পেজ....
https://www.facebook.com/nuriyara.sana/
ইউটুব চেনেল....
https://www.youtube.com/channel/UCtvdlmCunJgnDieXGhDB5gg
5
views
জিকির সম্পর্কিত ওয়াজ শরীফ । নুরীয়া দরবার শরীফ
পোস্ট টি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন
আলহামদুলিল্লাহ
দিনাজপুর নূরীয়া দরবার শরীফের পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবিবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাকে জানাই স্বাগতম
এবার সুমহান বরকতময় ইছোলী ছাওয়াব মাহফিলের পঞ্চম দিনের বাদ জোহর
নসিহত মোবারক এর সময় মুর্শিদ কিবলা আলাইহিস সালাম
উনি ঘোষণা মোবারক করেন যে আগামী বছর 12 ই রবিউল আউয়াল শরীফ উপলক্ষে দিনাজপুর নূরীয়া দরবার শরীফে ১২ লক্ষ ১২ টাকা ব্যয় করা হবে ইনশাআল্লাহ
এবং ১২ শরীফ উপলক্ষে, প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওনার প্রিয় প্রাণী এবং মদিনা শরীফের প্রিয় প্রাণী উট জবাই করেন আলহামদুলিল্লাহ
মুর্শিদ কিবলা উনার জবান থেকে এই ঘোষণা দেওয়ার পরেই
মুর্শিদ কিবলার
পরিচালিত মাদ্রাসা সান্তাহার মাদ্রাসার প্রবীণ এক ছাত্র
উটের অর্ধেক দাম
12 শরীফের জন্য হাদিয়া করেন
সাথে সাথে ভেড়ামারার
আর একজন ছুফি উঠের বাকি অর্ধেক দাম হাদিয়া করেন
একটি উটের দাম বর্তমানে প্রায় ছয় থেকে সাত লক্ষ টাকা তা দুইজনেই বহন করবেন
সাথে সাথে আমাদের চাচ্চু হুজুর কিবলা উনি এক লক্ষ বার হাজার বার টাকা
12 শরীফের জন্য হাদিয়া করেন
আলহামদুলিল্লাহ এই ভাবেই সকল শালিকগণ আগামী বছর ১২ শরীফ উপলক্ষে বিভিন্নভাবে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আগামীতেও করবেন আল্লাহ তায়ালা শরীফ উপলক্ষে সকলের হাদিয়া কবুল করুন
এই পোস্ট টি এই কারণে করলাম যে
আল্লাহ পাক উনার মেহেরবানীতে
নূরীয়া দরবার শরীফ ধীরে ধীরে আখেরাতের দিকে
আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবিব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে
যেমন ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ উপলক্ষে এ বছর যেভাবে মুর্শিদ কিবলা ঘোষণা দিলেন এর আগে কোন সময় এরকম হয়নি
এ বছর যদি এভাবে ঘোষণা দেন
হয়তোবা এর পরের বছর এর চেয়েও দ্বিগুণ হতে পারে ইনশাআল্লাহ
এবং নূরীয়া দরবার শরীফের সকল আশিকিন মুহিব্বিন ও মুরিদানদের কে আগামী ১২ শরীফের জন্য মুর্শিদ কিবলা নিজেই দাওয়াত করেছেন
আলহামদুলিল্লাহ
১২ শরীফ উপলক্ষে সকলের দান সদকা সার্বিক সহযোগিতা আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন
গোলাম
মুহাম্মদ সাখাওয়াত হুছাইন
নূরীয়া দরবার শরীফ উপশহর ৭ এর এ দিনাজপুর।
ফেছবুক পেজ....
https://www.facebook.com/nuriyara.sana/
ইউটুব চেনেল....
https://www.youtube.com/channel/UCtvdlmCunJgnDieXGhDB5gg
11
views
কাযা কত প্রকার? নূরিয়া দরবার শরীফ দিনাজপুর। নসীহত মোবারক ...
পোস্ট টি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন
আলহামদুলিল্লাহ
দিনাজপুর নূরীয়া দরবার শরীফের পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদে হাবিবি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাকে জানাই স্বাগতম
এবার সুমহান বরকতময় ইছোলী ছাওয়াব মাহফিলের পঞ্চম দিনের বাদ জোহর
নসিহত মোবারক এর সময় মুর্শিদ কিবলা আলাইহিস সালাম
উনি ঘোষণা মোবারক করেন যে আগামী বছর 12 ই রবিউল আউয়াল শরীফ উপলক্ষে দিনাজপুর নূরীয়া দরবার শরীফে ১২ লক্ষ ১২ টাকা ব্যয় করা হবে ইনশাআল্লাহ
এবং ১২ শরীফ উপলক্ষে, প্রিয় নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওনার প্রিয় প্রাণী এবং মদিনা শরীফের প্রিয় প্রাণী উট জবাই করেন আলহামদুলিল্লাহ
মুর্শিদ কিবলা উনার জবান থেকে এই ঘোষণা দেওয়ার পরেই
মুর্শিদ কিবলার
পরিচালিত মাদ্রাসা সান্তাহার মাদ্রাসার প্রবীণ এক ছাত্র
উটের অর্ধেক দাম
12 শরীফের জন্য হাদিয়া করেন
সাথে সাথে ভেড়ামারার
আর একজন ছুফি উঠের বাকি অর্ধেক দাম হাদিয়া করেন
একটি উটের দাম বর্তমানে প্রায় ছয় থেকে সাত লক্ষ টাকা তা দুইজনেই বহন করবেন
সাথে সাথে আমাদের চাচ্চু হুজুর কিবলা উনি এক লক্ষ বার হাজার বার টাকা
12 শরীফের জন্য হাদিয়া করেন
আলহামদুলিল্লাহ এই ভাবেই সকল শালিকগণ আগামী বছর ১২ শরীফ উপলক্ষে বিভিন্নভাবে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আগামীতেও করবেন আল্লাহ তায়ালা শরীফ উপলক্ষে সকলের হাদিয়া কবুল করুন
এই পোস্ট টি এই কারণে করলাম যে
আল্লাহ পাক উনার মেহেরবানীতে
নূরীয়া দরবার শরীফ ধীরে ধীরে আখেরাতের দিকে
আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবিব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টরের দিকে অগ্রসর হচ্ছে
যেমন ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ উপলক্ষে এ বছর যেভাবে মুর্শিদ কিবলা ঘোষণা দিলেন এর আগে কোন সময় এরকম হয়নি
এ বছর যদি এভাবে ঘোষণা দেন
হয়তোবা এর পরের বছর এর চেয়েও দ্বিগুণ হতে পারে ইনশাআল্লাহ
এবং নূরীয়া দরবার শরীফের সকল আশিকিন মুহিব্বিন ও মুরিদানদের কে আগামী ১২ শরীফের জন্য মুর্শিদ কিবলা নিজেই দাওয়াত করেছেন
আলহামদুলিল্লাহ
১২ শরীফ উপলক্ষে সকলের দান সদকা সার্বিক সহযোগিতা আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন
গোলাম ।
মুহাম্মদ সাখাওয়াত হুছাইন
নূরীয়া দরবার শরীফ উপশহর ৭ এর এ দিনাজপুর
28
views