Description
শ্রীমদ্ভাগবত গীতা হচ্ছে হিন্দু ধর্মের একটি প্রমুখ বিষয়বস্তু যা মহাভারত বলতে বর্ণিত। এটি প্রসিদ্ধ হিন্দু ধর্মীয় গ্রন্থ হওয়ার ফলে এটি অনেকের জীবনে একটি পূর্ণাঙ্গ নিয়মক হয়েছে। ভাগবত গীতা মক্সুমিয়ানদের সম্পাদিত "মহাভারত" ইতিহাসের একটি অংশ। এটি কৃষ্ণের বিজয়রংগিনী দণ্ডের প্রমুখ উপস্থাপক। ভাগবত গীতা নির্দিষ্ট সন্নিধানে ঘটিত একটি সংবাদের মাধ্যমে চলে। এই সংবাদে, প্রথমে কৃষ্ণ আর্জুনকে যুদ্ধের মধ্যে একত্রিত হতে বলে। আর্জুন একটি অনুরাগী যোদ্ধা, কিন্তু জানতে চান যুদ্ধে নিঃশংসতার কারণ কী। কৃষ্ণ এবং আর্জুনের মধ্যে নতুন মার্গ, জ্ঞান ও ভক্তি নিয়ে একটি প্রশ্নবিতর্ক শুরু হয়। ১৮ অধ্যায়ের মাধ্যমে ভাগবত গীতায় বিভিন্ন বিষয় আলোচনা করা হয়, যাতে মানুষেরা নিজেদের পথ পেতে পারেন এবং ধর্মের নির্বাচন সংশ্লিষ্টভাবে করতে পারেন। ভাগবত গীতা বিভিন্ন ধার্মিক ধারণার একটি সমন্বয় গ্রন্থ, যা উচিত। এটি ব্যাপকভাবে নীতি, দার্শনিক ও মনোবিজ্ঞান বিষয়ক ভয়েসমত ধারণা নির্মিত করে এবং নানাবিধ মনোবিকল্প নির্ভর করে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ হলেন পুরুষত্বের পূর্ণরূপ, অনন্য ওয়ার্থ এবং বিভিন্ন সত্যের উদ্বৃত্তি। তিনিই ইচ্ছাকৃত প্রপঞ্চের পূজ্য, সৃস্টিসংকল্পক, মনোরঞ্জক, বৃষক মাধ্যমে তা পরিচালনা করেন। তীক্ষ্ণবুদ্ধি ও পুরাতন চরিত্রগত রাননীতি সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ টিক্কাকরদার মানুষ মানুষ। তিনিই অদ্যাহ্নরাত্রে সন্তানের মাঝে খাদ্যপানের জন্য আপাত সন্তান ব্যবহার করলেন, অত্যন্ত দূরে থাকলেও তিনি ছাড়তে পারেননি। তৎকালীন সুশীল ভুগলবিদ্যালয়ের একাকী ছাত্র, রাজ্য চালনায় তার হাস্যবিহার অদ্যাহ্নরাত্রেও কেন রাজদ্বার ছাড়াই থাকতে পারেন। মানবদেহ চিত্র থেকে অপরিবর্তিত অমূল্য ক্ষমতার সমষ্টিতে তিনি দিক দিয়ে ইচ্ছাকৃত দীপ্তিময় বুদ্ধিবল প্রকাশ করেন, যাতে অমূল্য পরিবর্তন করা হয়। তিনি একটি সৃজনশীল বৈবৃত্তিকের পরিপ্রেক্ষিতে বৈবিধানিকভাবে প্রতিপদে স্বীয় সুযোগ প্রাপ্ত করেন। শ্রীমদ্ভাগবত গীতা সাহিত্যের সত্যান্বেষীদের ব্যাপ্তি জিজ্ঞাসা করে এবং মৌলিক ধর্মীয় অঙ্গ হিসেবে প্রকাশ করে। এটি ধর্মীয় যত্নের ব্যাপক আলোকপ্রদর্শক, লোকের সংকটের জন্য তথ্যমূলক এবং নির্দিষ্ট কারণের জন্য মনোয়োগী গ্রন্থ। ভাগবত গীতা বেরোবহুল্য এবং উপন্যাসিক বিষয়বস্তু সহ মূলত গুপ্ত অর্থব্যাপক একটি ধর্মীয় গ্রন্থ। এটি এনক্রিপ্টেড জ্ঞান বা নগ্ন আংশিক জ্ঞান নির্দিষ্ট সূত্রের মাধ্যমে নথিভূক্ত করে যাতে যোগ্য ্যাখ্যা করে থাকে। এই সূত্রগুলি বৈদ্যুতিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে এবং পুনরায় নথিত করতে হবে। শ্রীমদ্ভাগবত গীতা তখনই আছে যখন জ্ঞানী শিষ্যের প্রতিবিম্ব ধরে। চিন্তা নামের সম্ভ্রম স্পাষ্টভাবে ইচ্ছাকৃত চিন্তা নামের সীমা উল্লঙ্ঘন করে এবং দিকগুলি নিদর্শন করে যাতে শূন্যের ইচ্ছা শ্রুতি করে। শ্রীমদ্ভাগবত গীতায় প্রশ্ন করে, এটিকে বলদ পরিবর্তনশীল এবং যাচাইয়ের অভিপ্রায় হিসেবে জ্ঞানীর মেধার বিচার করতে হবে। শ্রীমদ্ভাগবত গীতাটি কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের প্রশ্নেতৃ হিসেবে দেখতে পারেন: ১. কোনটি ধর্মবীজ্ঞানের পূর্ণরূপ? ২. সত্যি অতীত কী? ৩. নির্ভর করে ধার্মিক আচরণে কী লাভ হয়? ৪. শ্রদ্ধার আর্যমন্যতা নামের বৈদ্যুতিকাকে কেন ধরে? ৫. বিজ্ঞানীর বদলে ধার্মিক মনোয়োগকে কারণের মত বিবেচনা করার সুযোগ বিধায়ক নামের কারণে দেওয়া হয়েছে। শ্রীমদ্ভাগবত গীতা একটি উচ্চমান ধর্মীয় গ্রন্থ, যা পূজা এবং ধার্মিক পুনর্জাগরণ এবং চিন্তার প্রোত্সাহনার জন্য অপরিহার্য। এটি দিয়ে পরম পুরুষের জন্য গগনব্যাঞ্জন এবং ধার্মিক আচরণের পরিবর্তন হল। ভাগবত গীতার পাঠকগণ বিস্ময় প্রকাশ করে এবং অদ্ভুতকরভাবে এটি চিন্তার প্রকাশ করে। এটি নিয়ন্ত্রণযুক্ত ধর্মীয় আচরণ ও ধার্মিক দলের দলিল করতে সাহায্য করে। ভাগবত গীতার ফলে মানুষ সম্পূর্ণরূপে নঃকর্মপাঠ এবং নিঃশঙ্ক জীবন প্রাপ্ত করতে পারেন। সুতরাং, ভাগবত গীতার মাধ্যমে মানুষকে তার জীবনের পথে নির্দেশ করতে পারেন। এটি একটি নিঃসঙ্গ ব্যক্তিগত সন্ত্রস্ট
Additional Details
Joined Nov 17, 2023
13 total views
2 videos