Premium Only Content

শরীয়তপুর গ্রাম বাংলার পুরনো কাঠের বাড়ি
শরীয়তপুর গ্রাম বাংলার পুরনো কাঠের বাড়ি
Best Sellers in Outdoor Recreation
✅ https://amzn.to/3GBNW2s
✅ https://aholidaytours.com/best-places-to-travel-in-arizona/
➤ || P L E A S E|| ➤ https://tinyurl.com/aholidaytour
✅ Like |✅ Comment |✅ Share | ✅ Subscribe
শরিয়তপুর জেলাঃ
শরিয়তপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
ভূগোল ও জলবায়ুঃ
শরিয়তপুর জেলার আয়তন ১১৮১ বঃকিলোমিটার। এই জেলার উত্তরে মুন্সীগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে বরিশাল জেলা, পুর্বে চাঁদপুর জেলা এবং পশ্চিমে মাদারীপুর জেলা। গড় তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস থেকে ৩৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ২১০৫ মি মি।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহঃ
শরীয়তপুর জেলা টি ৬উপজেলা, ৫টি মিউনিসিপ্যালিটি, ৬৪টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৪৫টি ওয়ার্ড, ৯৩টি মহল্লা, ১২৩০টি গ্রাম এবং ৬০৭টি মৌজা নিয়ে গঠিত।
এই জেলা ছয়টি উপজেলা নিয়ে গঠিত। এগুলো হলঃ
• জাজিরা উপজেলা
• শরীয়তপুর সদর উপজেলা
• গোসাইরহাট উপজেলা
• ডামুড্যা উপজেলা
• ভেদরগঞ্জ উপজেলা
• নড়িয়া উপজেলা
• সখিপুর উপজেলা (প্রস্তাবিত)
শরিয়তপুরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যঃ
শরিয়তপুর অঞ্চলটি জেলা হিসেবে ১৯৮৪ সালে আত্মপ্রকাশ করলেও এ অঞ্চলটি সৃষ্টির প্রথম হতেই বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলের ন্যায় সকল ব্যাপারেই বিকশিত হতে থাকে।
ইতিহাসের আদিকাল হতেই বিভিন্ন সামন্ত প্রভু ও রাজা দ্বারা এ অঞ্চল শাসিত হয়ে আসছিল। আদিকালে শরীয়তপুরের এ অঞ্চল ‘বংগ’ (Vanga) রাজ্যের অধীনে ছিল। ‘বংগ’ পদ্মা নদীর দক্ষিণে বদ্বীপ অঞ্চলে বিস্তৃত তৎকালীন রাজ্যের নাম।
এটি তৎকালীন ভাগীরথী এবং পুরাতন ব্রক্ষ্মপুত্র নদীর দক্ষিণাঞ্চল নিয়ে বিস্তৃত অঞ্চল। রাজা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের (৩৮০ খৃঃ - ৪১২ খৃঃ) রাজত্বকালে প্রখ্যাত কবি কালিদাসের ‘রঘুবানসা’ গ্রন্থে তিনি এ অঞ্চলকে গঙ্গানদীর প্রবাহের দ্বীপ দেশ বলে আখ্যায়িত করেন, যার অধিবাসীগণ জীবনের সকল কর্মকান্ডে নৌকা ব্যবহার করতো।
এমনকি যুদ্ধেও নৌকার ব্যবহার ছিল। এ অঞ্চলের জনসাধারণ নৌ বিদ্যায় পারদর্শী ছিল। পরবর্তীতে বদ্বীপ অঞ্চল ক্রমে ক্রমে দক্ষিণে সরে যায় এবং ব্রক্ষ্মপুত্র, গঙ্গা ও অন্যান্য নদী বাহিত পলি দ্বারা এ অঞ্চল গঠিত হয়।
• গুপ্ত যুগ (৪র্থ শতক থেকে ৫৪৪ খৃষ্টাব্দ)ঃ
গুপ্তবংশের রাজত্বের পূর্ববর্তী বেশ কিছু কাল এ অঞ্চলের ইতিহাস ছিল কিছুটা অষ্পষ্ট।
সমুদ্রগুপ্তের (৩৪০-৩৮০ খৃঃ) আলনাবাদ সামন্তের শিলালিপি ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সময়ের কতিপয় স্বর্ণমুদ্রা আবিষ্কারের ফলে এটা প্রমাণিত হয় যে, এ অঞ্চল গুপ্ত রাজবংশের অধীনস্থ এলাকা ছিল।
বর্তমান গোপালগঞ্জ জেলার কোটালিপাড়া সদর হতে তিন চতুর্থাংশ মাইল দূরে গোয়াখোলা গ্রামে সোনাকান্দুরী নামক এক মাঠ খননকালে প্রাপ্ত মুদ্রায় এ সকল তথ্য আবিষ্কৃত হয়।
পরবর্তীকালে তাম্র থালা আবিষ্কার এবং তার উপর খোদাই করা মিঃ এফই পারগিটার কর্তৃক পাঠোদ্বারকৃত বক্তব্যে বুঝা যায় যে, ৬ষ্ঠ শতকে বংগের এ অঞ্চল অপর একটি রাজবংশ দ্বারা পারিচালিত হয়েছিল।
মিঃ পারগিটারের মতে আনুমানিক ৫৩১ ও ৫৬৭ খৃষ্টাব্দে প্রস্ত্ততকৃত দু’টি তাম্র থালাতে লিপিবদ্ধ বক্তব্যে এটাই প্রমাণিত হয় যে, ধর্মাদিত্য নামক এক রাজা এ অঞ্চল শাসন করেন।
তৃতীয় অপর একটি তাম্র থালার লিপিতে প্রাপ্ত তথ্যে রাজা গোপালচন্দ্র এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন তার আভাস পাওয়া যায়। ডঃ হর্ণলে ধর্মাদিত্যকেই সম্রাট যশোধর্মন হিসেবে বর্ণনা দেন, যিনি একজন ন্যায় ও ধার্মিক রাজা ছিলেন এবং এ কারণেই তিনি ধর্মাদিত্য নামে পরিচিত ছিলেন।
চতুর্থ তাম্র থালা যা কোটালিপাড়ার নিকটবর্তী ধাগড়াহাটিতে আবিষ্কৃত হয়েছে তার শিলালিপি উদ্ধারের ফলে এটা প্রমাণিত হয় যে, গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর ৬১৫ হতে ৬২০ খৃষ্টাব্দ সময় কালে ‘সমাচারদের’ নামক একজন স্বাধীন রাজা এ অঞ্চল শাসন করেন।
মিঃ পারগিটারের সাথে সমসাময়িক ভারতীয় বিশেষজ্ঞ বাবু রাধা গোবিন্দও এ ব্যাপারে একমত পোষণ করেন। সমাচারদের গুপ্ত বংশের বাইরের রাজা যিনি শশাঙ্কের শাসন কালের পূর্ব পর্যন্ত এ অঞ্চল শাসন করেছেন।
প্রখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং ৬৩০ হতে ৬৪৩ সালের মাঝে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল সফর করেন যখন হর্ষবর্ধন ছিলেন ভারতের ক্ষমতার শীর্ষে। ঐ সময় তাঁর লেখাতেও জানা যায় যে, সপ্তম শতকের মাঝামাঝি সময় এ ‘বংগ’ হর্ষবর্ধনের সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
৬৪৭ খৃষ্টাব্দে হর্ষবর্ধনের মৃত্যুর পর তার সাম্রাজ্য বিভিন্ন খন্ডে বিভক্ত হয়ে পড়ে এবং ‘বংগের’ এ জেলা সহ বিভিন্ন স্থানে স্বাধীন রাজাগণ তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করেন।
এরপর বেশ কিছুকাল এ অঞ্চল কোন কোন রাজা দ্বারা শাসিত হয়েছে তার ঐতিহাসিক তথ্যাদি অপর্যাপ্ত। কিন্তু কিছু তাম্র ফলকের বক্তব্য হতে জানা যায় যে, ‘খাদগাস’ রাজতন্ত্রের অধীনে এ অঞ্চল ৬৫০ খৃষ্টাব্দ হতে ৭০০ খ্রষ্টাব্দ পর্যন্ত শাসনাধীন ছিল।
শরীয়তপুর জেলার জন্য এটা অত্যন্ত গৌরবের বিষয় যে এ জেলার দুটি স্থান ইদিলপুর ও কেদারপুরে এবং বর্তমানে মুন্সিগঞ্জের রামপাল অঞ্চল হতে আবিষ্কৃত তাম্র ফলকের খোদাইকৃত বক্তব্য হতে জানা যায় যে,
এ অঞ্চল ‘চন্দ্রা’ নামক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী শাসকগণ দ্বারা পরিচালিত হতো। দশম শতাব্দী হতে একাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় এ অঞ্চল ঐ রাজগোষ্ঠি কর্তৃক শাসিত হয়েছিল।
১০৮০ খৃষ্টাব্দ হতে ১১৫০ খৃষ্টাব্দ সময়কাল ঢাকার বিক্রমপুর হতে ‘বর্মন’ নামক হিন্দু পরিবার এ অঞ্চলকে শাসন করেন। এদের মধ্যে বজবর্মন, জাতা বর্মন, হরি বর্মন, সামালা বর্মন ও ভোজা বর্মনের নাম উল্লেখযোগ্য।
সন্ধ্যাকর নন্দী রচিত ‘রামচরিতা’ গ্রন্থে উল্লেখ আছে যে, ১০৮২ হতে ১১২৪ সাল নাগাদ রামপাল উত্তর বঙ্গ শাসন করেন। এ রামপালই ঐ সময় পূর্ব বঙ্গের শাসক একজন বর্মন রাজা,
খুব সম্ভব দ্বিতীয় রাজ জাতা বর্মনকে এ অঞ্চল শাসন করার কর্তৃত্ব প্রদান করেন। এ বর্মন রাজগোষ্ঠী অর্ধ স্বাধীনভাবে এ জেলা সহ পূর্ব বঙ্গের অঞ্চল পরবর্তীতে সেন রাজবংশ কর্তৃক বিতাড়িত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত শাসন করেন।
#ঘরের_হাটে_ছাড়
#কমদামি_ঘর
#শরীয়তপুর_টিনের_ঘর
#কাঠের_ঘরের_হাট
#ঝুল_বারান্দার_ঘর
-
2:08:19
Inverted World Live
6 hours agoInvasion of the Lectern Guy | Ep. 124
32.7K4 -
2:54:29
TimcastIRL
5 hours agoDemocrats Declare STATE OF EMERGENCY Over ICE Raids, DHS ATTACKED, CIVIL WAR | Timcast IRL
221K129 -
2:37:25
TheSaltyCracker
5 hours agoAlex Jones Gets Screwed ReeEEStream 10-15-25
84.6K219 -
58:25
Man in America
10 hours agoPaper Silver IMPLODES: Experts Predict HUNDREDS PER OUNCE is Coming
28.4K16 -
LIVE
Drew Hernandez
12 hours agoSENIOR ISRAELI OFFICIALS CLAIM GAZA WAR NOT OVER & ILLEGAL ALIENS COORDINATE ANOTHER ATTACK ON ICE?
766 watching -
LIVE
SpartakusLIVE
5 hours agoLIVE from VACATION || #1 Greek God of a Streamer
378 watching -
DVR
Alex Zedra
4 hours agoLIVE! New Devour Map
28.3K1 -
2:20:45
Geeks + Gamers
5 hours agoGeeks+Gamers Play- FALL GUYS
26.1K1 -
1:09:36
Glenn Greenwald
1 day agoTrump Escalates War Efforts Towards Venezuela; New Book Details Secret Horrors of Factory Farms | SYSTEM UPDATE #531
147K72 -
3:29:42
VapinGamers
4 hours ago $1.19 earnedJump Space - Nothing But Space, Fighting, and Screaming - !rumbot !music
18.4K1