Premium Only Content

ll এই দ্বীপে থাকলে আপনি সহজে দুই দেশের নাগরিকত্ব পেয়ে যাবেন, এমনকি রাতে এক দেশের সকালে অন্য দেশের ll
#স্পন্দন #culture #pheasant_island #দুই_দেশের_নাগরিকত্ব
ফেজেন্ট দ্বীপ : ৬ মাস অন্তর দেশ বদলায় যে দ্বীপের!
***********************************************
একটা দ্বীপ। যেখানে ছয় মাস বাদে বাদেই বদলে যায় দেশ। মানে ছয় মাস আগে দ্বীপটি যে দেশের ছিল, ছয় মাস পর সেই দ্বীপটিই আবার অন্য দেশের। পৃথিবীর বুকে এমনই একটা দ্বীপ রয়েছে। যার নাম ফেজেন্ট দ্বীপ (Pheasant Island)। ফ্রান্স ও স্পেনের যৌথ মালিকানা রয়েছে ওই দ্বীপে। কোনো বছরের পয়লা ফেব্রুয়ারি থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ওই দ্বীপটি থাকে স্পেন সরকারের অধীনে। অর্থাৎ, ওই সময় আপনি যদি ওই দ্বীপে পা রাখেন, তা হলে বুঝবেন স্পেনে রয়েছেন। আবার, বছরের পয়লা অগস্ট থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ওই দ্বীপটি ফ্রান্স সরকারের অধীনে থাকে। এই ভাবে ছয় মাস অন্তর অন্তর দ্বীপটি দুই দেশের মধ্যে অধীনে থাকে। ফেজেন্ট দ্বীপ হল সবচেয়ে ছোট ও পুরনো ‘কন্ডিমিনিয়াম’। অর্থাৎ, এমন একটা অঞ্চল, যেখানে একাধিক দেশ নিজেদের মধ্যে কোনও সীমান্ত ভাগাভাগি না করে সমান ভাবে সেখানে আধিপত্য বিস্তার করে। এ ক্ষেত্রে যেমন ফ্রান্স ও স্পেন যৌথ ভাবে ওই দ্বীপটি চালনা করে। ফ্রান্স ও স্পেনকে আলাদা করেছে বিদাসোয়া নামের একটি নদী। ওই নদীর মাঝখানেই রয়েছে একটা সুন্দর দ্বীপ। আর তার নামই ফেজেন্ট দ্বীপ, যার আয়তন ০.০০৬৮২ বর্গকিমি। তবে, ওই দ্বীপে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। কিছু নির্দিষ্ট ঐতিহ্য দিবস ছাড়া, ফ্রান্স ও স্পেনের নাগরিকরাও সেখানে যেতে পারবেন না। অনুমতি নেই পর্যটকদেরও। শুধু মাত্র ফ্রান্স ও স্পেনের নৌবাহিনীর সদস্যরাই ওই দ্বীপে যেতে পারেন। দ্বীপটি যখন যে দেশের অধীনে থাকে, তখন সেই দেশ দ্বীপটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বভার সামলায়। রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই ওই দ্বীপে পা রাখেন দু’দেশের নৌবাহিনীর সদস্যরা। দু’দেশের নৌবাহিনীর সদস্য ছাড়াও ফ্রান্স ও স্পেনের দুই পুরসভার কর্মীরাও ওই দ্বীপে পা রাখার অনুমতি পান। স্পেনের ইরুন পুর সরকার ও ফ্রান্সের হেনদায়ে পুরসভার কর্মীরা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ওই দ্বীপে যান। মূলত দ্বীপটি সাফাই, বাগানের কাজ সামলান পুরকর্মীরা। ২০১৮ সালের তথ্যমতে, ফেজেন্ট দ্বীপ ২০০ মিটার লম্বা এবং ৪০ মিটার চওড়া৷ ১৬৫৯ সালের ৭ নভেম্বর ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ শেষে স্পেন ও ফ্রান্সের মধ্যে শান্তি চুক্তি হয়েছিল। যা ‘পিয়েরিনিস চুক্তি’ হিসাবে পরিচিত। ফেজেন্ট দ্বীপেই দুই দেশের মধ্যে সেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই চুক্তির পর থেকেই দ্বীপটি ছয় মাস অন্তর অন্তর দুই দেশের অধীনে থাকে। তবে একই সময়ে কখনও ওই দ্বীপটি দুই দেশের অধীনে থাকে না। ইতিহাস বলছে, ফরাসি রাজা চতুর্দশ লুইসের সঙ্গে স্পেনের রাজা চতুর্থ ফিলিপের মেয়ের রাজকীয় বিয়ের আসর বসেছিল ফেজেন্ট দ্বীপ। এই দ্বীপে কোনও সৌধ নেই। তবে অতীতের ঘটনাবলির কথা উল্লেখ করে একটি স্তম্ভ রয়েছে। স্পেনের দিকে স্তম্ভের গায়ে স্প্যানিশ ভাষায় লেখা রয়েছে সেই বিবরণ। আর ফ্রান্সের দিকে তা লেখা রয়েছে ফরাসি ভাষায়। বছরের পর বছর ধরে দুই দেশের ভরণপোষণে পৃথিবীর বুকে আলো করে রয়েছে এই অনন্য দ্বীপ।
-
1:54:04
SternAmerican
1 day agoElections Town Hall – Sunday, March 30th at 2:00PM EST: Your Voice, Your Vote
46.1K6 -
22:08
Misha Petrov
1 day agoMain Character Syndrome Is Spreading
69.5K78 -
LIVE
PJGxGaming
4 hours ago100 followers on RUMBLE today?!
147 watching -
1:29:58
JTtheSG
2 hours agoLIVE Replay - Strike Hard, Play Hard
11.6K -
14:39
Talk Nerdy Sports - The Ultimate Sports Betting Podcast
4 hours ago3/30/25 - 🎙 Sunday Funday Fire: 10 Sharp Bets, 5 Parlays & 2 Locks That Hit Different
41.3K2 -
3:15:38
arrowthorn
4 hours ago $0.48 earnedcasual sunday vibes
16.5K -
7:33:37
DookiePox
9 hours ago $2.11 earnedGood Morning. Sunday Morning.
42.6K1 -
2:01:52
Game On!
1 day ago $17.02 earnedMarch Madness Final 4 Will Be Set TODAY!
85.7K5 -
3:41:49
LumpyPotatoX2
7 hours agoHunt Shadows Family Sunday - #RumbleGaming
56.8K4 -
5:04
Film Threat
1 day agoA WORKING MAN | Film Threat Reviews
52.6K5