আমার ছাদবাগানের মিষ্টি ফুলেরা 🤩🤩 #pinky #hometour #trending #vlog #gardening #terracegarden
আমার ছাদ বাগানের বেগুনি রুয়েলিয়া
#pinky #trending #viral #vlog #lifestylevlog #gardening #terracegarden #viralvideo #trendingvideo
1
view
Chanting Mahamrityunjay mantra #cutypie #funnyshorts #chanting #mahamrityunjayamarntra
#funnyvideo #trendingshorts #cutypie #funny #funnyshorts #trending #viral #viralvideo #viralshorts #mahamrityunjayamantra #chantingmantras #মহামৃত্যুঞ্জয়মন্ত্র
1
view
কলকাতার সবচেয়ে বড় শিবলিঙ্গ #onedayouting #travelvlog #weekendtrip #weekendvlog #দুর্গেশ্বর_শিবমন্দির
ঐতিহাসিক মহানগরী কলকাতার ইতিহাস ছড়িয়ে রয়েছে তার আনাচে-কানাচে। একটু খোঁজাখুঁজি করলে বেশ রহস্যময় কিছু বিষয় আমাদের চোখের সামনে এসে ধরা দেবে। সেইরকমই একটি রহস্যময় জায়গা হল নিমতলা স্ট্রিট এলাকা। এখানে ১৬ নম্বর মহম্মদ রমজান লেনে অবস্থিত বহু পুরনো বুড়ো শিব মন্দির বা মোটা শিব মন্দির দর্শনার্থীদের কাছে একটি অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা। প্রায় ৫০ ফুট উচ্চতা, ২৪ ফুট লম্বা এবং ৩০ ফুট চওড়া এই সুবিশাল প্রাচীন ভাঙাচোরা মন্দিরটি বাংলার আটচালা মন্দিরের একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। মন্দিরের মাথা থেকে গা পর্যন্ত নেমে এসেছে বটের ঝুরি, যা দেখতে অনেকটা শিবের জটার মত।
শোনা যায়, বহুকাল আগে এই মন্দিরের একজন পুরোহিত রাত্রিবেলা পুজো শেষ করে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে বাড়ি ফিরে যান। পরদিন সকালে এসে মন্দিরের দরজা খুলতেই তিনি দেখেন মন্দির শূন্য। শিবলিঙ্গ সেখানে নেই। বহু খোঁজার পর সেই শিবলিঙ্গকে তারা পাশে অবস্থিত গঙ্গা নদীর তীরে খুঁজে পান এবং তাঁকে আবার মন্দিরে নিয়ে গিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন। এইভাবে শিবলিঙ্গ যাতে ঘুরে বেড়াতে না পারেন সেটি বন্ধ করার জন্যই এই মোটা শিবকে পরবর্তীতে শিকল দিয়ে আবদ্ধ করা হয়।
কলকাতা থেকে চক্ররেলে শোভাবাজার আহিরীটোলা, সেখান থেকে হেঁটে এই মন্দিরে যাওয়া যায়।
#onedayouting #travelvlog #weekendtrip #onedaytrip #weekendvlog #weekendtripfromkolkata #নিমতলা #দুর্গেশ্বরশিবমন্দির
1
view
জয় শ্রী কৃষ্ণ #trending #religion #god #moksh #জয়শ্রীকৃষ্ণ
#trending #meditation #moksh #viral #মোক্ষ #জয়শ্রীকৃষ্ণ #কৃষ্ণ_ভজন #shorts
1
view
উত্তর কলকাতার প্রাচীন মন্দির আনন্দময়ী কালী মন্দির #onedayouting #travelvlog #weekendtrip #নিমতলা
আনন্দময়ী কালীমন্দির কলকাতার নিমতলা অঞ্চলের একটি প্রসিদ্ধ কালীমন্দির। এটি নিমতলা ঘাট স্ট্রিট ও স্ট্র্যান্ড রোডের সংযোগ স্থলে ৮৭, নিমতলা ঘাট স্ট্রিটে অবস্থিত। বিশ্বাস নিমতলা শ্মশানে মৃতদেহ নিয়ে যাওয়ার আগে এই মন্দিরে চরণামৃত পান করানো হয়। তাহলে আত্মা স্বর্গে যায়।
জগন্নাথ নামে একজন লোক খড়ের ব্যবসা করতেন। জগন্নাথ কালী মন্দিরের মহন্তের ভক্ত ছিলেন। মৃত্যুর সময় মহন্ত ঠাকুর জগন্নাথের হাতে আনন্দময়ীর সেবার ভার দিয়ে যান। জগন্নাথের আর্থিক অবস্থা ভাল ছিল না। তাই তিনি নারায়ণ মিশ্র নামে এক অবস্থাপন্ন ব্রাহ্মণকে এই কালীস্থান ও পার্শ্বস্থ জমি বিক্রি করে দেন। নারায়ণ বাবু ঘোর শাক্ত ছিলেন। তিনি দেবীর নিত্যপূজা ও সেবার ব্যবস্থা করেন। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর বড় ছেলে হরদেব মিশ্র মায়ের সেবায়েতের কাজ করেন। হরদেবের মৃত্যুর পর তাঁর ভাগ্নে নিমতলার জমিদার মাধবচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় উত্তরাধিকার সূত্রে এই মন্দিরের সেবায়েতের ভার পান। মাধবচন্দ্রের মৃত্যুর পর শিবকৃষ্ণ বন্দোপাধ্যায় মায়ের সেবার ভার পান। সেই থেকে বন্দোপাধ্যায় পরিবার মন্দিরের সেবাকার্য পরিচালানা করে আসছেন।
বর্তমান মন্দিরটি একটি দোতলা দালান শ্রেণীর। গর্ভগৃহের সামনে চাঁদনি আকৃতির গাড়ি বারান্দা। প্রথমে আনন্দময়ী একটি পর্ণ কুটিরের মধ্যে থাকতেন। বন্দোপাধ্যায় পরিবার বর্তমান মন্দির নির্মাণ করে দেন। মন্দিরের আদি বিগ্রহটি ছিল শ্মশানকালীর। সেটি ছিল মাটির মূর্তি। বত্তমান মূর্তিটি দক্ষিণাকালীর। এটি কষ্টিপাথরে তৈরী। মূর্তিটির উচ্চতা ৬০ সে.মি.। পঞ্চমুন্ডির আসনের উপর স্থাপিত রুপোর সিংহাসনে মূর্তি প্রতিষ্ঠিত।
কলকাতা থেকে চক্ররেলে শোভাবাজার আহিরীটোলা পৌঁছনো যায়। এরপর সেখান থেকে হেঁটে এই মন্দিরে যাওয়া যায়।
#onedayouting #travelvlog #onedaytrip #weekendtrip #weekendvlog #weekendtripfromkolkata #নিমতলা #আনন্দময়ীকালীমন্দির
আলোর প্রতিসরণ #স্পন্দন #generalknowledge #amazingfact #viral #sciencefacts #বিজ্ঞান_সম্মত_আলোচনা
আলোর প্রতিসরণ হাতে কলমে দেখা
#স্পন্দন #amazingfact #generalknowledge #viral #fact #trending #shortsvideo #trendingshorts #sciencefacts #বিজ্ঞান_সম্মত_আলোচনা #আলোর_প্রতিসরণ #refraction_of_light
1
view
মা তারার জন্য ভোগ নিবেদন🙏 #moksh #মোক্ষ #trending #জয়মাতারা #তারাপীঠ
তারাপীঠে মা তারার জন্য ভোগ নিবেদনের দৃশ্য 🙏🙏
#meditation #trending #viral #moksh #মোক্ষ #তারাপীঠ #তারামা #জয়মাতারা
1
view
ভূতনাথ মন্দির যেখানে মৃত ব্যক্তির ভস্ম দিয়ে আরতি হয় / #travelvlog #onedayouting #ভূতনাথ_মন্দির
আপনি যদি শিবভক্ত ও উত্তর কলকাতা বা পার্শ্ববর্তী এলাকার বাসিন্দা হন শ্রাবণ মাসে আপনার নিশ্চিত গন্তব্য নিমতলার 'ভুতেশ্বর শিব' বা ভূতনাথ মন্দির। শ্রাবণী মেলায় পা মিলিয়ে কিছু সময় কাটান সঙ্গে ভগবান শিবের দর্শন করুন। অনেকেই এখানে আসছেন শিবের মাথায় জল ঢালতে যাবার সব সরঞ্জাম কিনতে। অনেকে ভগবানের নাম, ছবি উল্কি আঁকাচ্ছেন। আপনি কি জানেন, এ মন্দিরে উজ্জয়িনীর মত মৃত ব্যক্তির ভস্ম দিয়ে ভগবান শিবের আরতি হয়? চাইলে এই ভস্মারতি আপনি দর্শন করতে পারেন। মন্দির দর্শন শেষে এখানকার বিখ্যাত লিটটি চোখা একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন। আহিরিটোলা শোভাবাজার চক্র রেল থেকে দুই পা হাঁটলেই এ মন্দির। এ বছর আপনার শ্রাবণ মাসের একবেলার ভ্রমণ ডেস্টিনেশন হোউত্তর কলকাতার এই বিখ্যাত শিবমন্দিরটি।
#নিমতলা #ভূতনাথমন্দির #onedayouting #onedaytrip #travelvlog #weekendtrip #weekendvlog #weekendtripfromkolkata #travelwithswapnosayar
1
view
।। মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র কী? এর উৎপত্তি কীভাবে হয়? কীভাবে পাঠ করতে হয়? কী ফললাভ হয়? জানুন ভিডিওতে ।।
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র
ওঁ ত্র্যম্বকম যজামহে সুগন্ধিম পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব বন্ধনান্ মৃত্যৌর্মুক্ষীয় মামৃতাত্।।
ওঁ নমঃ শিবায়! শ্রাবণ মাস অর্থাৎ মহাদিদেব মহাদেবের মাস। অগণিত ভক্ত এ মাসে শিবার্চনা করে থাকেন। মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করে তারা শিবের কাছে বর প্রার্থনা করেন। কিন্তু, জানেন কি, কীভাবে এই মন্ত্রের উৎপত্তি, আর কী কী উপকার প্রাপ্তি হয় এই মন্ত্র জপ করলে? কীভাবেই বা এই মন্ত্র দিয়ে পূজা করতে হয় নীলকণ্ঠকে? আসুন জেনে নেওয়া যাক!
প্রথমে আসুন জেনে নিই কীভাবে এই মন্ত্রের উৎপত্তি।
কিংবদন্তি অনুসারে, একবার ঋষি মৃকন্ডু একটি সন্তান লাভের জন্য শিবের কাছে কঠোর তপস্যা করেছিলেন।
তাঁর ভক্তের তপস্যায় সন্তুষ্ট, ভগবান শিব ঋষি মৃকন্ডুকে তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী সন্তান লাভের বর দিয়েছিলেন, কিন্তু ভগবান শিব ঋষি মৃকন্ডুকে বলেছিলেন যে এই পুত্রটি স্বল্পস্থায়ী হবে।
কিছুকাল পর ঋষি মৃকন্ডু পুত্র লাভ করেন। পুত্রের জন্মের পর ঋষিরা বলেছিলেন এই সন্তানের বয়স হবে মাত্র ১৬ বছর। একথা শুনে ঋষি মৃকন্ডু স্তব্ধ হয়ে যান।
স্বামীকে দুশ্চিন্তায় আচ্ছন্ন দেখে ঋষি মৃকণ্ডুর স্ত্রী তাঁকে তাঁর দুঃখের কারণ জিজ্ঞেস করলে তিনি পুরো ঘটনা খুলে বললেন।
এ বিষয়ে তাঁর স্ত্রী বলেন, শিবের কৃপা থাকলে তিনি এই আইনও স্থগিত করবেন। ঋষি তাঁর পুত্রের নাম মার্কণ্ডেয় রাখেন এবং তাঁকে শিব মন্ত্রও দেন।
মার্কণ্ডেয় সর্বদা শিবভক্তিতে মগ্ন থাকতেন। সময় কেটে গেল এবং মার্কণ্ডেয় বড় হল। সময় ঘনিয়ে এলে ঋষি মৃকন্ডু তাঁর পুত্র মার্কণ্ডেয়কে তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনের কথা বললেন। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, শিবজি চাইলে তা পিছিয়ে দেবেন।
তারপর পিতামাতার দুঃখ দূর করার জন্য মার্কন্ডেয় শিবের কাছ থেকে দীর্ঘায়ুর বর পেতে শিবের পূজা শুরু করেন। শিবের উপাসনার জন্য মার্কণ্ডেয় মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র রচনা করেন এবং শিব মন্দিরে বসে অখণ্ডভাবে জপ করতে থাকেন।
মার্কণ্ডেয়র বয়স যখন পূর্ণ হয়, তখন নপুংসকরা তাঁর প্রাণ নিতে আসে, কিন্তু সেই সময় মার্কণ্ডেয়জি ভগবান শিবের তপস্যায় লীন হন।
তা দেখে নপুংসকরা যমরাজের কাছে ফিরে গেল এবং ফিরে এসে পুরো ঘটনা খুলে বলল। তখন যমরাজ স্বয়ং মার্কন্ডেয়র প্রাণ নিতে আসেন।
যমরাজের আগ্রাসনে ভগবান শিব খুব ক্রুদ্ধ হন এবং ভগবান শিব তার ভক্তকে রক্ষা করার জন্য যমরাজের সামনে হাজির হন।
তখন যমদেব শিবকে আগের কথা মনে করিয়ে দেন, কিন্তু শিব মার্কন্ডেয়কে দীর্ঘায়ু দান করে আইন পরিবর্তন করেন।
এইভাবে মার্কণ্ডেয় ভগবান শিবের ভক্তিতে মগ্ন হয়ে মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র রচনা করেন এবং ভগবান শিব যমরাজের হাত থেকে তাঁর জীবন রক্ষা করেন।
এই কারণেই মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র কে মৃত্যু প্রতিরোধকারী মন্ত্র বলা হয়।
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র:-
----------------
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র একটি সর্বরোগ হরণকারী মন্ত্র। এই মন্ত্রটি ভগবান মহাদেবকে স্মরণ করে রচিত। এই মন্ত্রটি জপ করলে মানুষ সব অশান্তি , রোগপীড়া , ব্যাধি থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত হয়।
মৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র পাঠ করার নিয়ম:-
শাস্ত্র মতে, সপ্তাহের শুরুর দিন অর্থাৎ সোমবার এই মন্ত্র জপ করলে, মহাদেব সন্তুষ্ট হন এবং জরা ব্যাধি থাকে না।
এই মন্ত্র ১০৮ বার পাঠ করতে হয়। বেলপাতা, ধুতুরা, আকন্দ, অপরাজিতা, কলকে প্রভৃতি ফুল শিবের প্রিয় বলে জানা যায়।
তবে মহাদেব বেলপাতাতেই সবচেয়ে বেশি তুষ্ট হন। তাই যে কোনও একটি দিয়ে নিষ্ঠা করে পুজো করলেও ভোলেনাথ সন্তুষ্ট হন।
মৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র পাঠ করলে কি হয়?
গভীর রোগ, সঙ্কট, বাধা দূর করতে এই মন্ত্রকে কার্যকরী মনে করা হয়।
ধর্মীয় মতে, শিবকে প্রসন্ন করার জন্য মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করা হয়।
শিব ঠাকুরের বীজ মন্ত্র কি?
ওম হৌং জূং সঃ ওম ভূর্বুবঃ স্বঃ ওম ত্র্যম্বকম যজামহে সুগন্ধিম পুষ্টিবর্ধনম্। উর্বারুকমিব বন্ধনান্ মৃত্যোর্মুক্ষীয় মামৃতাত্ ওম স্বঃ ভুবঃ ওম সঃ জূং হৌং ওম।।
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র কি ১১ বার জপ করা যায়?
যদি আপনার কাছে 108 বার মন্ত্র পাঠ করার সময় না থাকে তবে আপনি ১১ বার জপ করতে পারেন।
মহা মৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রের প্রভাব:-
এটি ভয় দূর করে এবং সামগ্রিকভাবে নিরাময় করে।
এই মন্ত্র পাঠের ফলাফল:-
◆এই মন্ত্র নিয়মিত পাঠ করলে আপনার এবং আপনার পরিবারের মৃত্যু ভয় দূর হয়।
◆কেও যদি কোন দুরারোগ্য ব্যধিতে ভোগে তার তাড়াতাড়ি আরোগ্য লাভ হয়।
#meditation #moksh #মোক্ষ #মহামৃত্যুঞ্জয়মন্ত্র #শ্রাবণ_মাসে_শিবপূজা #শ্রাবণমাসেরসোমবার #শ্রাবণমাস #trending #viral
2
views
ll বাগবাজারের সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির ও তার ইতিহাস ll একবেলার ভ্রমণে বাগবাজার ll
সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির ।।
কলকাতার বাগবাজার / কুমোরটুলি অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রাচীন কালী মন্দির। অতীতে এই অঞ্চল ছিল বন-জঙ্গলে ঢাকা। এখন যেখানে মন্দির তার সামনে দিয়ে বয়ে যেত হুগলি নদী। নদী এখন অনেকটা পশ্চিমে সরে গেছে। এক সময় হিমালয়ে তপস্যারত কালীবর নামে এক সন্ন্যাসী স্বপ্নাদেশ পান যে দক্ষিণে সতীর অঙ্গ পড়েছে। সেই অঙ্গ খুঁজে বের করে মায়ের প্রতিষ্ঠা করতে হবে। কালীবর নদীর পার বরাবর হাঁটতে হাঁটতে এখানে এসে একটি বেদি, কিছু ফুল ও হাড়গোড় পড়ে আছে দেখতে পান। কালীবর ভাবেন এই সেই স্থান। আসলে সেটি ছিল ডাকাতদের আস্তানা। ডাকাতি করার আগে ডাকাতরা মায়ের উদ্দেশ্যে বলি দিত। তিনি হোগলা পাতার একটি কুটির তৈরি করে তপস্যা শুরু করেন এবং সিদ্ধি লাভ করেন। মা তাঁকে মন্দিরের এই মূর্তিতে দেখা দেন। কালীবর সিদ্ধি লাভ করেন। তাই মায়ের নাম হয় 'সিদ্ধেশ্বরী'। মা তাকে বলেন সতীর অঙ্গ পেতে তাকে আরও দক্ষিণে যেতে হবে। মা তাঁকে যে মূর্তিতে দেখা দিয়েছিলেন তিনি সেই মূর্তি প্রতিষ্ঠা করলেন। তারপর দেবী মূর্তির ভার দুই কাপালিকের হাতে সমর্পণ করে মায়ের আদেশে আরও দক্ষিণে রহনা দিলেন। তারপর অনেক বছর কেটে গেছে। কালক্রমে কাপালিক ও ডাকাতদের থেকে হাতবদল হয়ে মায়ের পূজার ভার এল গৃহীর হাতে। প্রথমে মন্দিরটি ছিল হোগলা পাতার। অনেক পরে কুমোরটুলির গোবিন্দ মিত্রের পরিবার মন্দিরটি তৈরি করে দেন। বর্তমান মন্দিরটি কয়েকটি ঘর সহ একটি 'দালান'। গর্ভগৃহের সামনে অলিন্দ। তার সামনে গাড়ি বারান্দা। মন্দিরটির শেষ সংস্কার হয়েছে ইং ২০১৯ সালে।
মন্দিরে স্থাপিত দেবী মূর্তিটি মৃন্ময়ী। বছরে একবার মায়ের অঙ্গরাগ হয়। দেবীর বাম চরণের দিকে সম্পূর্ণ দিগম্বর শ্বেত মহাদেবের মস্তক। বসনে দেবী নয়নাভিরাম। মায়ের হাতের খাঁড়া ছাড়াও মন্দিরে আরও দুটি খাঁড়া আছে। একটি খাঁড়া খুবই ভারি। আগে এই খাঁড়া দিয়ে মোষ বলিও হয়েছে। সেটি এখন তাকে তোলা আছে। আর একটি খাঁড়া আছে খুবই প্রাচীন। এই খাঁড়া ধোয়া জল ভক্তকে দেওয়া হয়। এখানে উল্লেখ্য, অনেক মানুষের বিশ্বাস এই খাঁড়া ধোয়া জল বাড়িতে রাখলে কোন অশুভ শক্তি পরিবার কে স্পর্শ করতে পারে না। খাঁড়া ধোয়া জল দিতে দিতে খাঁড়াটি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে খুবই ছোট হয়ে গেছে। জনশ্রুতি, এক সময় দেবীর সামনে নরবলি দেওয়া হত।
ঠাকুর রামকৃষ্ণ এই মন্দিরে আসতেন। একবার কেশবচন্দ্র সেন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ঠাকুর সিদ্ধেশ্বরী মায়ের কাছে ডাব-চিনি মানত করেছিলেন। উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ছিলেন বসুমতী সাহিত্য মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ছিলেন ঠাকুর রামকৃষ্ণের কৃপাধন্য। ঠাকুর তাঁকে বলেছিলেন, যা উপেন মা সিদ্ধেশ্বরীর কাছে মানত কর। তোর এক দরজা শত দরজা হবে। তাইই হয়েছিল। নট ও নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষ এই মন্দিরে আসতেন। তিনি নাটক রচনা করে খসড়াটি প্রথমে মায়ের পায়ে ছুঁইয়ে তারপর নাটকের মহড়া শুরু করতেন। তিনি আদর করে এই মাকে 'উত্তর কলকাতার গিন্নি' বলে ডাকতেন ।
নিত্য পূজা ছাড়াও প্রতি অমাবস্যায় রাত্রে মন্দিরে বিশেষ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া কালী পূজা, রটন্তি কালী পূজা ও ফলহারিণী কালী পূজাতে মহা সমারোহে মায়ের পূজা হয়। আর মায়ের বিশেষ উৎসবের দিন বৈশাখ মাসে বুদ্ধ পূর্ণিমায় মায়ের ফুলদোল হয়। মাকে ফুল দিয়ে সাজানো হয়। ফুলের গহনা পড়ানো হয়। সেদিন ফুলের সাজে মায়ের জগৎজননী রূপ ফুটে ওঠে।
#বাগবাজার #কলকাতা #bagbazar #সিদ্ধেশ্বরী_কালীমন্দির #কলকাতার_আশেপাশে #onedayouting #onedaytrip #travelvlog #weekendtrip #weekendvlog #weekendtripfromkolkata
1
view
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র /#shorts #ওঁনমোশিবায় #মহামৃত্যুঞ্জয়মন্ত্র #meditation
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করলে সব দুঃখ কষ্ট থেকে মুক্তি লাভ করা যায় ।।🙏
#shorts#মহামৃত্যুঞ্জয়মন্ত্র #ওঁনমোশিবায় #viral #trending
1
view
'Hachiko' প্রভুভক্ত কুকুরের আরেক নাম /#স্পন্দন #amazingfact #generalknowledge #fact #hachiko #viral
ছবির কুকুরটির নাম হাচিকো ।
১৯২৩ সালে এক জাপানী নাগরিক ইসাবুরা এটিকে একটি ছোট বাক্সে ট্রেনের মধ্যে পান যাতে কোরে তিনি রোজ কাজে যেতেন ।
কুকুরটি তখনও বাচ্চা। তিনি বাড়িতে নিয়ে গিয়ে তাকে একটু বড় করলেন ।
এরপর তিনি রোজ হাচিকোকে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে স্টেশনে নিয়ে যেতেন এবং স্টেশনে হাচিকো বসে অপেক্ষা করত ১০ ঘণ্টা বাদে ইসাবুরা ফেরার জন্য ।এরকম ভাবে চলছিল ।
হঠাৎ একদিন ১৯২৫ সালে ইসাবুরা কর্মস্থলেই হার্ট এ্যটাকে মারা যান । আর ফেরেন নি ।
হাচিকো সেই স্টেশনে আরও ১০ বছর অপেক্ষা করেছিল মনিবের জন্য ৷ তারপর নিজেও পৃথিবী ছেড়ে চলে যায় ।
তার একটি মূর্তি জাপানের শিবুয়া রেলস্টেশনটির প্রবেশ পথে সেখানকার লোকেরা বানায় ।
সেটি এখনও আছে ।মূর্তির পদতলে লেখা আছে , প্রভুভক্তি - একটি শব্দ যার ওজন পর্বতের থেকেও বেশী ।
#স্পন্দন #amazingfact #generalknowledge #viral #fact #trending #shortsvideo #trendingshorts #sciencefacts #hachiko #japan
1
view
ll Bagbazar Mother's House / সারদা মায়ের বাড়ি ও মায়ের ঘাটে এক বেলা / এখানে প্রসাদ পাবার নিয়ম ll
মায়ের বাড়ি ও মায়ের ঘাট
"আমাদের সবার মা , সত্যিকারের মা , ইনি কোন গুরুপত্নী নন , পাতানো মা ও নন, কথার কথা মাও নন ইনি সত্য জননী - আমাদের সবার শ্রী শ্রী মা সারদা।"
উত্তর কলকাতার এক নম্বর উদ্বোধন লেনে এই বাড়িটি রামকৃষ্ণ মঠের পরিচালনায় মায়ের বাড়ি বা উদ্বোধন নামে পরিচিত।
সারদা মা দক্ষিণেশ্বর থেকে প্রায়ই কলকাতায় আসতেন। কিন্তু এখানে তাঁর থাকার জন্য কোনও স্থায়ী জায়গা ছিল না। শিষ্যরা খুব চিন্তায় পড়তেন। স্বামী বিবেকানন্দ যখন আমেরিকায় ছিলেন তিনি বারবার গুরুভাইদের পত্র মারফত জানাতেন যে শ্রী মায়ের কলকাতায় বাড়ি খুব দরকার। এই ডাকে সাড়া দিয়ে শেষ পর্যন্ত তাঁরা বাগবাজারে একটা জমি জোগাড়ে সমর্থ হন।1906 সালে স্বামী সারদানন্দ মহারাজ বাগবাজারে জমি কেনেন মায়ের বাড়ির জন্য৷ । এ দিকে ‘উদ্বোধন’-এরও কোনও স্থায়ী ঠিকানা ছিল না। বার বার ঠাই বদলের ফলে কাগজপত্র অনেক হারিয়ে যেত। ঠিক হল, নতুন জমিতে একটা টালির ঘর করে সেখানে ‘উদ্বোধন’-এর অফিস করা হবে। অবশেষে পাকা বাড়ি করে দোতলা তুলে মাকে সেখানে নিয়ে আসা হয়।
এই বাড়িতে ‘উদ্বোধন’-এর অফিস স্থায়ী ভাবে এলো ১৯০৮-এর নভেম্বরে এবং নতুন বাড়িতে মা পদার্পণ করলেন ১৯০৯-এর ২৩ মে। গোড়া থেকেই উত্তর-পশ্চিমের একটা ঘর শ্রীরামকৃষ্ণের মন্দির করা হল। ঘরটির পূর্ব দিকে শ্রীরামকৃষ্ণের একটা ছবি রাখা ছিল। সেটিরই নিত্যপূজা হত। সিস্টার নিবেদিতা ওই ছবির মাথায় সিল্কের চাঁদোয়া তৈরি করে দিয়েছিলেন। এই ঘরের বাঁ দিকের ঘরে মায়ের থাকার ব্যবস্থা হয়। মা এসে কিছু পরিবর্তন করলেন। তিনি মন্দির-ঘরেই থাকবেন ঠিক করলেন। মায়ের কাছে সব সময় শ্রীরামকৃষ্ণের একটি ছবি থাকত। তিনি দক্ষিণেশ্বরে রোজ সেটির পুজো করতেন। এখানে এসেও মা সেই ছবি বেদীতে পশ্চিমমুখো করে বসিয়ে রোজ পুজো করতেন। এখন সেই ছবি রুপোর সিংহাসনে রাখা আছে। মায়ের সাঙ্গোপাঙ্গরা দোতলায় আর তিনতলায় থাকতেন। মা মাঝেমাঝেই ছাদে যেতেন চুল শুকোতে আর গঙ্গা দর্শন করতে। ছাদ থেকে দক্ষিণেশ্বরের মন্দির দেখা যেত। ১৯২০ সালের ২১ জুলাই মা দেহ রাখেন। তাঁর প্রয়াণের পর তাঁর জন্য নির্দিষ্ট ঘরটি মন্দির হয়েছে। মা যে খাটটি ব্যবহার করতেন, সেই খাটে মায়ের ছবি রাখা আছে।
বর্তমানে নিয়মিত রবিবার বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার সন্ধ্যার পর ভক্তদের জন্য ধর্মগ্রন্থ এবং শ্রীরামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ সাহিত্যের নিয়মিত ক্লাস হয়।
স্বামী সারদানন্দ এবং শ্রী শ্রী সারদা মায়ের জন্ম তিথিতে , দুর্গাপূজার মহাষ্টমীতে বিশেষ পূজা করা হয়। ফলাহারিনি কালীপুজো , শিবরাত্রির দিন ও রাত্রি ব্যাপি ধুমধাম করে পূজা করা হয়।
শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ এবং উনার সমস্ত শিষ্যদের জন্মতিথি তে এখানে বিশেষ পুজো হয় ।
এছাড়া রামনবমী থেকে শুরু করে বুদ্ধ পূর্ণিমা, জন্মাষ্টমী, শংকর পঞ্চমীতেও বিশেষ পুজো হয়।
মায়ের এই বাড়িটি উদ্বোধন নামেও পরিচিত ।
রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের প্রকাশিত সমস্ত বাংলা বই এর প্রধান প্রকাশনা সংস্থা এবং কার্যালয়।
এই প্রকাশনার মাধ্যমে রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ ভাবধারা এবং বেদান্ত মতাদর্শের প্রসারের ব্যাপক অবদান রেখেছে ।
উদ্বোধন বা মায়ের বাড়িতে রয়েছে দাতব্য চিকিৎসালয় বিনামূল্যে চিকিৎসা করা হয়।
এছাড়া রয়েছে রামকৃষ্ণ মঠ এবং মিশন এর অন্তর্ভুক্ত দোকান এখান থেকে বই থেকে শুরু করে নানা রকম রামকৃষ্ণ মিশনের জিনিসপত্র কিনতে পারেন।
যাঁরা ভোগ প্রসাদ পেতে চান সকাল বেলাতেই মহারাজের থেকে কুপন সংগ্রহ করতে পারেন। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেওয়া হয়। তবে আপনি কিছু ডোনেশন করতে চাইলে অনতিদূরে একটি বাক্স আছে সেখানে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী অর্থ ওখানে দিতে পারেন। প্রসাদ বিতরণ অনুষ্ঠান শুরু হয় সকাল সাড়ে এগারোটা থেকে।
কিভাবে যাবেন?
হাওড়া থেকে বাগবাজার গামী যেকোনো বাসে বাগবাজার বাসস্টপে নেমে সেখান থেকে অটো করে কিছুটা গেলেই আপনারা পৌঁছে যাবেন মায়ের বাড়িতে।
যারা চক্ররেলে যেতে চান বাগবাজার রেল স্টেশনে নেমে 10 মিনিট হাঁটা পথ।
এছাড়া, যারা গাড়ি বা বাইক নিয়ে যেতে চান তাদের জন্য গুগল ম্যাপ লিংক দিয়ে দেব ডেস্ক্রিপশন বক্সে একটু দেখে নিন।
Sri Sri Sarada Mayer Bari
033 2533 9292
https://maps.app.goo.gl/UFhaknKLPUWvnV5j6
খোলার সময় -
সকাল - ৮.৩০ থেকে ১০.৩০ টা
বিকাল - ৩.৩০ থেকে ৮৩০ টা
শ্রী শ্রী মায়ের বাড়ি বা উদ্বোধনের অনতিদূরেই রয়েছে মায়ের ঘাট। যা শ্রী শ্রী মায়ের বাড়ি থেকে পায়ে হাঁটা ১০ মিনিট।
হুগলি নদীর পূর্ব তীরে এই ঘাট দুর্গাচরণ মুখার্জি তথা পাগলা বাবুর ঘাট নামে পরিচিত ছিল।
বাগবাজারে অবস্থানকালে এই ঘাটে মা ১৯০৯ সাল থেকে ১৯২০ সাল মানে দীর্ঘ ১১ বছর নিয়মিত স্নান এবং জপাদি করতেন।
শ্রী শ্রী সারদা মায়ের ১৫০ তম জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে এই ঘাট সম্পূর্ণ সংস্কার করে কলকাতা করপোরেশন থেকে শ্রী শ্রী সারদা মায়ের নামে উৎসর্গীকৃত করা হয়েছে।
#bagbazar #onedayouting #travelvlog #weekendtrip #onedaytrip #weekendvlog #weekendtripfromkolkata #বাগবাজার #মায়ের_বাড়ি #মায়ের_ঘাট #mayer_bari #বাগবাজারের_ইতিহাস #বাগবাজারে_কী_কী_দেখবেন #bagbazar_tourist_spot #mayer_ghat
#travel_with_swapnosayar
1
view
#স্পন্দন #amazingfact #viral #trending #amazingpoem
amazing poem #স্পন্দন #shortsvideo #trending
1
view
বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ ... Icon of the seas /#স্পন্দন #generalknowledge #amazingfact #trending
বিশ্বের বৃহত্তম জাহাজ বললে প্রথমেই মনে পড়ে টাইটানিকের কথা। কিন্তু জানেন কি যে "আইকন অফ দ্য সিস" নামে বিশ্বের বৃহত্তম জাহাজটি 2024 সালের জানুয়ারি মাসে যাত্রা শুরু করতে চলেছে৷ রয়্যাল ক্যারিবিয়ান ইন্টারন্যাশনাল নামক একটি জাহাজ তৈরি সংস্থার দ্বারা ফিনল্যান্ডে নির্মিত জাহাজটিতে 5610 জন যাত্রী এবং 2350 জন ক্রু সদস্য থাকবে৷ সমুদ্রের আইকনটি টাইটানিকের চেয়ে পাঁচ গুন বড় এবং এর ওজন 250,800 টন। যেখানে টাইটানিকের ওজন 50,210 টন। হাজার হাজার মানুষ এর প্রথম যাত্রীদের মধ্যে থাকার জন্য টিকিট বুক করেছে।
#স্পন্দন #amazingfact #generalknowledge #fact #viral #trending #shortsvideo #sciencefacts #trendingshorts #gk
1
view
হোটেল অপরাজিতা / ঘাটশিলা / রিভিউ / সুলভে থাকার ছোট্ট ঠিকানা / মাত্র 200 টাকায় প্রতিজন প্রতিদিন ll
বন্ধুরা ঘাটশিলা যাবার জন্য অনেকেই সুন্দর পরিবেশে সস্তায় থাকার হোটেল খোঁজেন, যেখানে নিরাপদে পরিবার নিয়ে যাওয়া যায়। আজ এরকমই একটা হোটেলের সন্ধান নিয়ে আমাদের ভিডিও। হোটেলটি হল ' অপরাজিতা ' !!
আমরা যে হোটেলে ছিলাম সেটি ঘাটশিলা স্কুল রোডের উপর ঘাটশিলা বিভূতি স্মৃতি সংসদ ভবনের পাশে অবস্থিত 'অপরাজিতা'! সুন্দর পরিবেশে সস্তায় থাকার এক ছোট্ট ঠিকানা। বাইপাসের পাশে এই ছিমছাম আবাসের মালিক একজন অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক। তাই ব্যবহার অসাধারণ বললে কম হবে। আপনার প্রতিটি প্রয়োজনে তাঁর সহযোগিতা সুদূরপ্রসারিত। তাঁর নম্বর নীচে দিয়ে দিলাম। প্রয়োজন হলে অবশ্যই যোগাযোগ করতে পারেন।
এবার আসি রুমের কথায়। আমাদের সাথে বয়স্ক মানুষ থাকায় আমরা গ্রাউন্ড ফ্লোর নিয়েছিলাম। গ্রাউন্ড ফ্লোরে দুটো রুম আছে। ফোর বেডেড এই রুমগুলো সিজনে 1200 টাকা করে হলেও আমরা 800 টাকায় পেয়েছিলাম। দোতলায় দুটি নন এটাচড ডাবল বেডেড রুম পাবেন। সিজনে 800 টাকা ভাড়া হলেও কমে পাবার সম্ভাবনা আছে। আর বাথরুমগুলো ঠিক উল্টো দিকেই রয়েছে। এছাড়া নিচের তলার মতো দোতলায় দুটো ফোর বেডেড রুম আছে। ভাড়া একই। এছাড়া দুটো এসি রুম রয়েছে। ভাড়া সিজনে 2000 টাকা করে হলেও অফ সিজনে 1400 - 1500 করে পেয়ে যাবেন।
এই হোটেলের নিজস্ব খাবার এরেঞ্জমেন্ট নেই। তবে হোটেল মালিকের অনুরোধে বাইপাসের পাশের এক নামি ধাবা খাবার সাপ্লাই করে। তবে অর্ডার আপনাকে মিনিমাম আধ ঘন্টা আগে করতে হবে। রুমে আপনি খাবার পেয়ে যাবেন। সব মিলিয়ে এই হোটেলের রেটিং আমার কাছে 8.5 এর কম হবে না। আপনাদের কারো এই হোটেল নিয়ে কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে কমেন্ট বক্সে জানান।
◆ হোটেল অপরাজিতা :- 82949 36427
#travelvlog #trending #viral #ghatshila #hotel_aparajita #hotelreview
1
view
ll দু'দিনে ১৪টি স্পট সহ পাহাড়, জঙ্গল, নদী, ঝর্ণা সব একসাথে দেখতে বর্ষার সেরা ঠিকানা ঘাটশিলা ll
#travelvlog #ghatshila #weekendtrip #weekendtripfromkolkata
দুই দিনের ছুটিতে ঘাটশিলা ঘুরতে গিয়ে আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলাম তা ভিডিওর মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। আশা করি আপনাদের তা ভালোই লাগবে। ভিডিওতে নতুন দুটো স্পটের কথা উল্লেখ আছে যা নতুন হয়েছে। এক সূর্য্য মন্দির, আর একটি মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দির। তাছাড়া, পুরুলিয়ার দুয়ারসিনি ভ্রমণের একটা সংক্ষিপ্ত ট্রাভেলগও আছে। আশা করি সেটাও ভালো লাগবে। পুরো ভ্রমণটিই বাজেট ট্রিপ ছিল, তাই যারা কম খরচে দুদিনের জন্য কাছেপিঠে কোথাও পাহাড়, ঝর্না, জঙ্গল একসাথে ঘুরতে চান তারা অবশ্যই এই ভিডিওটি পছন্দ করবেন। ভিডিওটিতে খরচের একটা হিসেব দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
এবার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নম্বর দিয়ে দিলাম। আশা করি, আপনাদের কাজে লাগবে।
◆ হোটেল অপরাজিতা :- 82949 36427
◆হোটেল বিভূতি বিহার :- 90977 22600
◆ রামকৃষ্ণ মঠ :- +91 94717 94243
email :- rkmathgts77@gmail.com
অটো ড্রাইভার :- ফিরোজ :-
1) 7857873334
2) 8866786055
3) 6205 595 433
4) 9608896216
দুয়ারসিনি প্রকৃতি ভ্রমণ কেন্দ্র :-
যোগাযোগ :- ৬-এ, রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার, কলকাতা- ৭০০০১৩।
যোগাযোগ নম্বর- ০৩৩-২২৩৭০০৬০/ ০৩৩-২২৩৭০০৬১।
#travelvlog #trending #viral #ghatsila #puruliya #ঝাড়খণ্ড #দুয়ারসিনি #বুরুডিলেক #burudilake #duarsini #weekendtripfromkolkata #weekendtrip #weekendtripfromkolkata #weekendvlog
1
view
ll ট্রাভেল ট্যুরিজম ফেয়ার থেকে ঘুরে এলাম / ওখানে গিয়ে কী মজা হল দেখ তোমরা ll
#pinky #lifestylevlog #traveltourismfair #bengaltravelmart #trending #viral #vlog #viralvideo #trendingvideo
1
view
বাড়ির পিছনের পুকুরের বক / #pinky #vlog #lifestylevlog #viral #trending #scenary
#pinky #trending #viral #vlog #lifestylevlog #viralvideo
1
view
ll বৃন্দাবন এখন কলকাতাতেই / নব বৃন্দাবন / সাড়ে তিনশ রকম ভোগ দিয়ে এখানে অন্নকূট উৎসব পালিত হয় ll
অনেকেই হয়ত জানেন না, বৃন্দাবনের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের আদলে শতাব্দী প্রাচীন মন্দির রয়েছে খোদ বনেদি কলকাতার বাগবাজার অঞ্চলে। চলুন দেখে নিই, নিরিবিলি এই শান্তিকুঞ্জের এক ঝলক।
আসুন, জেনে নিই এই মন্দিরের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। বাংলা 1341 সালে বিখ্যাত করুরী পরিবারের শ্রী নন্দলাল করুরী মহাশয় বৃন্দাবনে শ্রী রাসবিহারী মন্দির দর্শন করে মুগ্ধ হয়ে কলকাতার বাগবাজার অঞ্চলে জমি কিনে গড়ে তোলেন বৃন্দাবনের আদলে এই নব বৃন্দাবন।
এখানে বিরাজ করে আছেন শ্রী শ্রী রাসেশ্বরী রাসবিহারী জীউ। সমস্ত পার্বণই তাঁকে ঘিরে এখানে অনুষ্ঠিত হয়। তবে এই মন্দির সুখ্যাতি ছড়িয়েছে এখানকার অন্নকূট উৎসবের জন্য। দেশ বিদেশ থেকে এই সময় অগণিত ভক্ত সমাগম ঘটে। এছাড়া এই মন্দিরের নাটমন্দিরে দুর্গাপূজাও সুপ্রসিদ্ধ।
এই মন্দিরে সারাবছরই ভক্তদের জন্য অবারিত দ্বার। মন্দির খোলা থাকে সকাল সাড়ে আটটা থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত আর বিকেলে পাঁচটা থেকে সন্ধ্যা আটটা পর্যন্ত।
এই মন্দিরের এক বিশেষত্ব আপনার মন কেড়ে নেবেই, সেটি হল এখানকার সন্ধ্যারতি। মোমবাতি জ্বালিয়ে আর প্রদীপের টিমটিমে আলোয় ঢাকের বাজনা শুনতে শুনতে এই মন্দিরের সন্ধ্যারতি আপনাকে ঠিক পৌঁছে দেবে আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগের কোনো এক গ্রামীণ মন্দিরের প্রাঙ্গণে।
এখানে পৌঁছনোর ঠিকানা 14, রামকান্ত বোস স্ট্রিট, বাগবাজার, কলকাতা 700003. শ্যামবাজারের মনীন্দ্র কলেজের সামনে দিয়ে মেট্রোর দিকে যেই রাস্তা গেছে ওই রাস্তা ধরে হাঁটলে দেখা মিলবে নব বৃন্দাবনের। নাট্যাচার্য গিরিশ ঘোষের বাড়ি থেকে মাত্র দু'মিনিটের হাঁটা পথ।
#bagbazar #onedayouting #onedaytrip #travelvlog #weekendtrip #weekendtripfromkolkata #weekendvlog #নববৃন্দাবন #শ্রীশ্রীরাসেশ্বরীরাসবিহারীজিউ #করুরীহাউস #অন্নকূট
1
view
বাগবাজারে রথের মেলায় উল্টোরথ / #pinky #vlog #trending #lifestylevlog #viral #উল্টোরথ #রথের_মেলা
#pinky #trending #trending #viral #lifestylevlog #রথেরমেলা
1
view
ll উল্টোরথের দিন বাগবাজারে রথের মেলায় ঘুরতে এলাম / Vlog #42 ll
#pinky #vlog #trending #viral #lifestylevlog #উল্টোরথ #রথেরমেলা #বাগবাজার #funvlog #viralvideo #trendingvideo #dailyvlog #dailyvlogvideo
বাগবাজারে এই প্রথম রথের মেলা হলো।ছোটবেলার স্মৃতি আবার মনে পড়ে গেল। মেলাতে ঘোরা, জগন্নাথ দর্শন,প্রসাদ খাওয়া ।
বিপদতারিণী পুজো দিতে বাগবাজার
https://youtu.be/CrAnl4x8KiQ
ঘরে তৈরি গাছের খাবার হিউমিক এসিড
https://youtu.be/PSl72lNdiZU
এডেনিয়াম গাছের যত্ন
https://youtu.be/bRZM9wrAC0E
দুইদিনের ঘাটসিলা ঘোরা
https://youtu.be/VplOyP6n4E8
মেয়ের কান ফোটানো
https://youtu.be/oLZ0xCCww7o
2
views
The hand of vymwy / #স্পন্দন #amazingfact #symonororke #thehandofvymwy #nature
যুক্তরাজ্যের ওয়েলসে সবচেয়ে উঁচু পাইন গাছটি 2011 সালের এক বিধ্বংসী ঝড়ে বিধ্বস্ত হয়, তাই গাছটিকে কেটে ফেলার দরকার হয় ৷ কিন্তু কাঠুরে শিল্পী “সাইমন ও রোর্কে” গাছটির স্মৃতি ধরে রাখতে গাছটিকে না কেটে, হাতের আদলে একটি চমৎকার শিল্পরুপ দেন। যাতে এই চমৎকার শিল্পকর্মটি বিশেষ একটি অর্থ বহন করে!!!
সমগ্র পৃথিবীতে যারা অযথা গাছ কেটে প্রকৃতির ক্ষতিসাধন করে তাদের বিরুদ্ধে পঞ্চাশ ফুটের এই শিল্পকর্মটি হতে পারে একটি প্রতিবাদের প্রতীক!!
আসুন অযথা গাছ কাটা বন্ধ করি, প্রকৃতিকে রক্ষা করি!!
#generalknowledge #viral #amazingfact #স্পন্দন #fact #trending #shortsvideo #trendingshorts #sciencefacts #বিজ্ঞান_সম্মত_আলোচনা #nature #naturelovers
1
view
ll নব বৃন্দাবন #bagbazar #onedayouting #onedaytrip
#bagbazar #onedayouting #onedaytrip #travelvlog #weekendtrip #weekendtripfromkolkata #weekendvlog
1
view